Header Ads

Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম!

 Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম! ১ম পর্ব

Bangla choti-যেভিাবে আমি স্যারের আদর খেলাম

Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম! ১ম পর্ব

আজকের গল্পটা একটু অন্যরকম। একটু মজার, কিছুটা কাল্পনিক, অধিকাংশ বাস্তব। এই ঘটনাটি ঘটেছিল অনেকদিন আগে যখন আমার বয়স ১৩ কিংবা ১৪ বছর। এই বয়সের ছেলেময়েরা কতটুকুই আর বোঝতে পারে অথবা বোঝার চেষ্টা করে। কারন এই বয়সে ছেলেদের মধ্যে বয়সন্ধির প্রাথমিক যে লক্ষণ সেই গুলো মাথা চারা দিয়ে উঠে। যেমন শারিরিক গঠনের পরিবর্তন, সামজিক রিতিনিতীর বাইরে নিষিদ্ধ কিছু জিনিসের প্রতি বিভুর আকর্শন। তার মধ্যে একটি হলো বিপরীত লিঙ্গের প্রতি প্রেম, ভালোবাসা, আবেগ বা শরিরীক মূহ যাই বলিনা কেন সবকিছুেই স্বাভাবিক অর্থে আমার মাঝে লক্ষ করতে পারলাম। Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম!

যেমন আমি যখন স্কুলে যেতাম রাস্তায় কোনো পুরুষ দেখলেই মন আকুপাকু করত, শরীরে গুদগুদি তৈরি হতো। আবার শ্রেণীকক্ষে ছেলেদের মধ্যে থেকে কেউ একটু খোচা দিলে বা চিম্টি দিলে তাৎক্ষণিক খুব রাগ হতো আবার পরক্ষনে ভালোই লাগত। কারন আমিও মনে মনে চাইতাম আমাকে কেউ ছুক বা আমাকে নিয়ে কেউ খেলা করুক। মূলত সংগ আমার ভালোই লাগত। 

Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম!

ও এতো বগ বগ করতে করতে আমার পরিচয়ই আমি দেই নি। আমি অর্শা (ছদ্দনাম), আমি আমার বাবার মার সাথে ঢাকার খুব কাছের একটি উপজেলায় নিজেদের বাড়ীতে থাকি। আমি এখন পরড় অনার্স ৩য় বর্ষে । এই ঘটনাটি ঘটেছিল আমি যখন ৮ম শ্রেণীতে পরি তখনকার ঘটনা। Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম!

আমরা কয়েকজন বন্ধুরা মিলে এক স্যারের কাছে টিউশন নিতাম। এদের মধ্যে বেসির ভাগ মেয়ে। কয়েকজন ছেলে ও ছিল। কিন্তু তারা পড়াশোনা বেসি করত বিধায় পড়তে আসত চলে যেত আরকি। 

 

আমাদের মাথার মধ্যে  সবসময় দুষ্টুমির ভূত চেপে থাকত। যেমন খুচাখুচি করা, একে ধাক্কা দেওয়া ওকে চিমটি দেওয়া। মাঝে মাঝে তো এমন হতো শরীরে উত্তেজনাজনক অঙ্গেও হাত চলে যেত। 

এইভাবে একদিন টেবিলের এক প্রান্তে আমি বসেছিলাম, স্যার আমদের পড়াচ্ছিলে। হঠাৎ আমার পয়ের সাথে কারো আঙ্গুলের স্পর্শ পেয়ে আমার শরীর কেপে উঠল এবং আমি শিহরিত হলাম। কিন্তু পা সরালাম না বা সরাতে ইচ্ছা হচ্ছিল না। তারপর আমি নিজ ইচ্ছায় অপর প্রান্তের আঙ্গুলের সাথে সায় দিতে লাগলাম।

 

এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর কোন এক অজানা ভয়ে পা সরিয়ে নিলাম। কিন্তু মন আকোপাকো করতে লাগলো। এভাবে ওইদিনে পড়া শেষ হয়ে বাড়ি ফিরে আসলাম। 

কিন্তু মনের পোকা নাড়াচাড়া দিতে থাকলো সর্বক্ষন। আর ভাবতে লাগলাম কে হতে পারে। আর মন থেকে চাইলাম যেন ওই ছোয়াটা যেন আরো পাই । কারন কারো ছোয়া পেলেই শরিরে সিহরণ যাগে।  আর মন চাইতো কারো ছোয়া পাই, কেউ আমার সাথে বসে গল্প করুক, কেউ আমার হাত ধরুক, আমাকে তার বাহুতে আটকে ধরুক। 

আমাকে আদর করুক এবং খুব সুখ দিতে থাকুক।  আমি কামুকি একটা মেয়ে আমার শারিরিক গঠন আহামরি কিছু না হলেও একে বারে খারাপ না, আবার ফেলে দেওয়ার মতো না। 

আমি খুব লম্বা নই, আবার খুব সন্দরি নই তবে দেখতে সেক্সি লাগে। যখন আমি ড্রেসিং টেবিলে নিজেকে ওড়না ছাড়া দেখি, বা গোসল করার সময় নিজেকে যখন বিবস্ত্র অবস্থায় দেখি । নিজের ৩৪ সাইজের টাইট দুধ দুটি দেখেই নিজেই নিজের প্রেমে পড়ে যাই।

 

আর মনের অজান্তেই আমার একটি  হাতের আঙ্গুল নিজের ভেজিনায়(ভোদা) চালে যায়। দেখি ভোদার ভিতর কামরস এসে গেছে। তখন আর কি করার ভোদার ভিতর আঙ্গুল নাড়াচাড়া করে একটু নিজেকে শান্ত করার চেষ্টা করতে থাকি। 

Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম!

Bangla choti-যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম! 

আর মনে মনে ভাবি আজ যদি আমার কাছে কেউ থাকত তা হলে আমার মনের জ্বালা তাকে দিয়ে মিটাতাম। আর ওই সময় মায়ের ডাক শুনতে পাই, ওই ওর্শা। মায়ের ডাক শুনে সম্ভিত ফিরে পাই আর ওই দিনের মতো গোসল সেরে ফ্রেশ হয়ে বেড় হয়ে, রেস্ট নিয়ে পড়তে যাওয়ার জন্য বেড় হই। 

 আমি বাসা থেকে বেড় হয়ে প্রথকে তমাদের বাসায় যাই, তারপর ডলিকে ডেকে নিয়ে স্যারের বাসায় পড়তে যাই। আমরা এই তিনজন মোটামোটি একসাথেই থাকি, একসাথেই স্কুলে থাকি। ওরাও শারিরীক গঠনের দিক দিয়ে কম যায় না। যাক যেহেতু আমার গল্প তাই ওদের গল্পটা পড়েই বলি।

 

পড়তে গেলাম, আমি বসলাম স্যারের কাছাকাছি ,কারন স্যারের কাছাকাছি না বসলে আমার আবার পড়া  বোঝতে অসুবিধা হয়। পড়াতে মোনযোগ দিতে পারিনা।  পড়তে বসলাম প্রতিদিন এর মতো দুষ্টমি করলাম, আর যা হয় আরকি।  কিন্তু মনের ভিতর সেই আকুপাকো, পায়ের স্পর্শটা পাওয়ার জন্য উদগ্রিব হয়ে থাকলাম, যার কারনে সকালে আমার ভোদ........র পানি খসিয়ে ফেললাম একবার।

২য় পর্ব পড়তে সংগে থাকুন  ক্লিক করুন এবং পড়ুণ

No comments

Powered by Blogger.